💢অ|ম|র ছে|ট ক|কিম|র মেয়েকে ল|গ|ল|ম💋

 


 
আমার প্রথম প্রেমিকা আমার ছোট কাকিমা দিপালী। কাকিমার সাথে যখন আমার প্রেম আর শারিরীক সম্পর্ক শুরু হয় তখন আমার বয়স ১৭ আর কাকিমা তখন ছিলো ৩০ । কাকিমার মেয়ে যাকে রিসেন্টলি চু*দলাম তার নাম দিয়া। তখন তার বয়স ছিলো চার / পাঁচ বছর একদম ছোট। তখন সেই বাচ্চা মেয়েটি তার মায়ের পাশে ঘুমাতো আর আমার বোন কে পাশে রেখে ই কাকিমা কে চু*দতাম আর বলতাম কাকিমা কে তোর মেয়ে বড়ো হলে এটা কে ও আমি প্রথম চুদবো। কাকিমা বলতো চু*দিস এখন আমাকে জোরে চো*দ। আজ আমার কাকিমার বয়স ৪৩ আর আমার ৩০ তার মেয়েটার ১৭ হয়েগেছে। একদম চো*দার উপযুক্ত হয়ে গেছে। 

আজ সকালে আমার কাকতো বোন দিয়া কে কোলে বসিয়ে ল্যাপটপে x দেখালাম। ও খুব সরল মনে আমার কোলে বসে মিয়া খলিফার ভিডিও দেখলো। আমি আস্তে আস্তে ওর কচি মাই দুটো টিপতে টিপতে। ও বলে এই কুত্তা ছাড় আমি তোর কাকাতো বোন । আমি ছেড়ে দিয়ে বলি যা ঊঠ । ও আর ওঠে না , আমি আবার তাকে জড়িয়ে ধরে মাই টিপতে থাকি শক্ত আর ছোট মাই দুটো টিপতে বেস মজা লাগছিলো। 

আর ও অবাক চোখে মিয়া খলিফার ধো*ন মুখে নিতে দেখছিলো। আর আমাকে বলে ও দা এত বড় টা কি ভাবে পুরাটা মুখের মধ্যে নেয় ঘেন্না লাগে না। আমি বললাম আমার টা মুখে নিয়ে দেখ। ও বলে তুই কি আমার নাগর নাকি । আমি কি তোর বৌ নাকি যে তোর টা মুখে নিবো।  ভিডিও লাস্টে কালো ধো"ন থেকে সাদা সাদা মা*ল মিয়া খলিফার মুখে ফেলছিলো। আমি দেখি আমার বোনের মুখটা লালা লালা হয়ে আছে। 

ও আমাকে বলে হা কর দা। আমি হা করতেই ও তার মুখ থেকে খানিকটা লালা থুথু আমার মুখে দিয়ে বলে খা রস এই বলে এক দৌড়ে চলে গেছে।  আমি ওর থুথুটা কিছু সময় জিভের উপর রেখে পরে গিলে খেলাম। 

আমি সিউর ও এখন বাথরুমে বসে ভো*দায় আঙ্গুল দিচ্ছে।

আমার বোন টির ছিপ ছিপে শরীর চিকন আর দু*ধ দুটো খুব ছোট বাট খাঁড়া খাঁড়া । এখনো ব্রা পড়ে না। কলেজে গেলে একটা গেজ্ঞি পরে তার উপর জামা। আর বাড়িতে বসে জামার নিচে কিছু ই পড়ে না। 
ওড়নাটা সরে গেলে দেখা যায় মাই খাড়া হয়ে আছে মনে হয় ফুটো হয়ে দু*ধের বোঁটা বের হয়ে আসবে।
আমার বোনটা একদম কচি শরীরে তার হাত পড়ে নাই। ঠোট তার রসালো । মুখের লালা যখন তার মুখে আসে মন চায় চেটে চেটে খাই। অনেক দিন ধরে টার্গেটে আছি আমার এই বোন টাকে বিছানায় নিবো।  ওর কচি শরীরটা ভোগ করে ওর মাকে চো*দার ফিল নিবো। 

কাকিমার সাথে তো সম্পর্ক নষ্ট হোইছে অনেক আগেই। আমার কাকা আমার আর কাকিমা র গোপন সম্পর্ক জেনে যায় তাই আর কাকিমার সাথে আমার সম্পর্ক নষ্ট হয়। তাতে আফসোস নেই । কাকিমা কে আমি অনেকবার ভোগ করেছি। তার শরীরের সব আমি নিংড়ে খেয়েছি। 
আমার বোনটার সাথে আমার সব সময় ই ভালো সম্পর্ক। ঢোলাঢোলি কাছে এসে ডলাডলি আমার বোনের সাথে খুব পরিমানে অনেক দিন ধরে হতে থাকে । মাঝে মধ্যে দু একবার দুধে হাত পড়েছে কিন্তু ভালো করে টেপা হয়নি। আমার বোনটা বেশ সে*ক্সী। 

আর আমার সাথে অনেক ফ্রী আমার বোনটা। আজ সকালে তার মাই টিপছি আর ও আমাকে তার থুথু খাইয়ে দিছে। কিন্তু তখন আর কিছু হয়নি। আমি শুধু তার মিষ্টি লালা টুকু তখন গিলে খেয়েছি। 

সকালের ঐ ঘটনার পর থেকে আমার বোন পাগল হয়ে আছে তার শরীরের উত্তেজনা থামছে না সে বাথরুমে গিয়ে দুবার ভো*দায় আঙ্গুল মেরে রস ঝরিয়েছে কিন্তু তাতে ও তার ঝালা ঠান্ডা হয় নাই। একসময় সে এসে বলে দাদা এ কি করলি আমার কি দেখালি আমাকে আমি তো পাগল হয়ে যাচ্ছি রে। আজ তাকে দেখতে কেমন লাগছে । উদাস আর পাগল পাগল হয়ে আছে। উত্তেজনা তার মাথায় ঊঠে গেছে। আমার সামনে বার বার আসতাছে কিন্তু কিছু না বলে আমার দৌড়ে চলে যায়। আমাদের ঘরে অনেক মানুষ ১০ টার মধ্যে বাড়ি ফাঁকা হবে। আমার মনে হয় আমার বোন আমাকে কিছু বলতে চায়, সবাই থাকায় কিছু বলতে পারছে না।

১১ টার দিকে আমি ঘরে একা লাইট অফ করে মুফি দেখছিলাম বসে । কানে হেড ফোন। আমার বোন আসলো আমি বুঝতে ই পারি নাই কখোন আসছে আমার ঘরে আমি পাশ ঘুরতেই দেখি আমার পাশে দাড়িয়ে আছি আমি তার দিকে তাকাতেই সে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়লো কিছুই না বলে। বলতে লাগলো দাদা কি আগুন জ্বালায় দিছিস আমাকে পাগল করে বসে আরাম করে মুভি দেখতাছিস। এই বলে এক লাফে আমার কোলে উঠে আমাকে চুমু দিতে থাকে। আমি কিছু বলতে পারছি না ও পাগলের মতো আমাকে আদর করতে লাগলো। আমার কোপাল গাল চুমু দিতে দিতে আমার কাঁধে ঠোঁটে চুমু দিতে লাগলো। আমাকে বিছানায় ফেলে দিয়ে হাত চেপে ধরে আদর করতে লাগল। আমি বলতে লাগলাম দিয়া কি করতাছিস ছাড় আমি তোর ভাই । বোন বলে চুপ কর সকালে মনে ছিলো না আমি তোর বোন।

 আমার শরীরে আগুন জ্বালায় দিয়ে এখন বোন বলতাছিস। এই বলে আমার মুখে ঠাস করে এক থাপ্পড় দিয়ে আবার আদর করতে লাগলো। একটানে আমার টিশার্ট ছিড়ে ফেলছে। ততক্ষণে আমি ও গরম হয়ে গেছি। আমি ও তাকে উল্টে বিছানায় ফেলে দিয়ে তার দুহাত চেপে ধরে বললাম তাই নাকি বোন তাইলে এই কথা। ওকে এখন তুই আমার বোন না বৌ এই বলতেই ও বাঘিনীর মতো আমাকে কামড়াতে এলো। আমি মুখ সরিয়ে নিয়ে আবার তাকে আদর করতে লাগলাম তার রসালো ঠোঁট চুষে। সে জিভ দিয়ে আমার নাক মুখ চাটতে লাগলো। আমি অনেক টা থুতু মুখে নিয়ে তার মুখের উপর ধরতেই সে বলে দে সব টুকু দে।হাআআ দে এই বলে জিভ বের করে হা করে আমি পুরা থুথু তার মুখে দিতেই সে পুরাটা মুখে নিয়ে গিলে খেয়ে জিভ দিয়ে ঠোঁটে একটা চাটা দিয়ে হা করে আমাকে দেখালো সে পুরো টা গিলে ফেলেছে। আমি আবার তার শরীর চুমু দিতে দিতে তার গলা কাঁধ বুকে আদর করতে লাগলাম। তার ফ্রোকটা খুলে তার ছোট মাই দুটো বের করে চোষা দিতে সে সরে গেলো। বলে সুর সুরি লাগে। আমি আবার তার হাত চেপে ধরে তার মাই চুষতে লাগলাম। খাঁড়া মাই চুষে দিতেই বোন বলে ছাড় এমন করিস না। ঊফফ ছাড় না প্লিজ। আমি বলি না ছাড়বো না।

 এই বলে আবার তার ডান দুধ চোষতে চোষতে বাম দুধ এক হাত দিয়ে টিপতে লাগি। বোনটা আমার মাথায় হাত‌ বুলাতে বুলাতে বলে ঊফফ ভাই রে আমাকে পাগল করে দে।এই বলতে বলতে আমি তার পুরা ফ্রোগটা খুলে তাকে উলঙ্গ করে ফেললাম। তার কোমরের উপরে আমি হাত দিতে দিয়া শিউরে ঊঠলো। সে তার হাত শক্ত করে মুঠি করে ধরলো। আমি তার পেটে নাক‌ দিয়ে শুর শুরি দিয়ে নাভির কাছে চুমু দিলাম । দিয়া চোখ বন্ধ করে আছে। আমি নাভি থেকে একচাটা দিয়ে দুই দুধের মাঝ পর্যন্ত এলাম। দিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে দাদা আমি আর পারছি না। এরপর দিয়া আমার প্যান্ট খুলে ফেললো আমার মোটা ধো*নটার দিকে তাকালো। একদম খাড়া হয়ে আছে। অবাক হয়ে তাকিয়ে কাঁপা কাঁপা হাতে ধো*নটা ধরলো এরপর আমার চোখের দিকে তাকাতে আমি বললাম একটা চুমু দে। ও আস্তে আস্তে মুখটা ধো*নের কাছে নিয়ে দ্রুত একটা চুমু খেলো।

 এরপর আবার ধো*ন দেখতে লাগলো। জীবনে প্রথম সে খাঁড়া ধো*ন দেখলো। ধো*নের কাছে মুখটা নিয়ে ধো*নের গন্ধ নিলো । তারপর ধো*নের আগাটা আস্তে করে জিভ দিয়ে ছুঁয়ে দিতেই আমার শরীর দিয়ে কারেন্ট‌ বয়ে গেলো। এরপর দিয়া হা করে একটু করে ধো*নটা মুখের মধ্যে নিলো। কচি আর ফ্রেশ মূখের স্পর্শে ধো*নটা আরো গরম আর টগবগে হয়ে ঊঠলো।  দিয়া আস্তে আস্তে ধো*ন নিয়ে খেলতে শুরু করলো পুরাটা মুখে নিয়ে আবার বের করলো। নিচের ধো*নের বিচি‌ ধরে দেখতে দেখতে ওখানে চুমু খেতে লাগলো। আমি বললাম বোন পুরাটা মুখে নে। ও বলে কেমন যেন ঘেন্না লাগে । আমি বললাম কিছু হবে না। 

ও একটু একটু করে পুরাটা নিয়ে ব্লো দিতে দাগলো। দু একবার দিতেই তার ভয় ভেঙে গেলো ঘেন্না চলে গেলো সে এখন পুরাটা মুখে নিয়ে ভালো করে ব্লো জব দিতে দিতে ধো*ন বের করে চাটা দিয়ে আবার মুখে ঢুকিয়ে নিলো। এটা দেখে তার মায়ের কথা মনে পড়লো। কাকিমা ও এমন করে আমার ধো*ন চুষতো। আমি বোনের চুলের মুঠি ধরে মুখি জোরে দুই চো*দা দিতেই কক কক করে ঊঠলো ধো*ন মুখ থেকে বের করতেই মুখ দিয়ে লালা বের হয়ে তার বুকে পড়তে লাগলো। এবার আমি দিয়ার বুকে দুধের উপর ধো*ন দিয়ে পিটানো দিলাম তারপর একটানে তার পাজামা খুলে তার একটা পা ধরে উঁচু করে পায়ের আঙ্গুল চুষলাম পায়ের তালুতে চাটা দিলাম। এরপর ভো"দ র উপর একটা আঙ্গুল ডলে একটা আঙ্গুল ভো*দার মধ্যে ঢুকায় দিলাম। 

আমার বোন টা আগে অন্য ধো*নের চো*দা না খেলে ও ভো*দার মধ্যে আঙ্গুল কম মারে নাই। বেগুন ও ভরেছে। আমার বোনটা কাম সুখে অজ্ঞানের মতো বিছানায় পড়ে তৃপ্তি নিচ্ছে। এর পর আমি বোনের ভো*দাটা ফাঁক করে প্রথমে একটা চাটা দিলাম ভো*দার উপর এরপর ভো*দার জিভের মতো চামড়াটা মুখে নিয়ে চুষতে ই ঊফফফ ঊফফফ করে ঊঠলো। এরপর যখন ভো*দার মধ্যে গোলাপী জায়গায় জিভ দিয়ে চাটা দিলাম আমার বোনটা দাপিয়ে ঊঠলো। আমার বুকে পা বাধিয়ে দিলো। আমি ও জোরে কোমর ধরে যেটা দিয়ে মুত বের হয় ওটা চাটা দিলাম আর ভো*দার মধ্যে জিভ যতটা যায় ভরে দিলাম। আমার বোন সুখে ঊফফফ আহহহহহ ইয়য়াআআআআ করতে করতে আমার মাথায় হাত বুলাতে লাগলো। বোন আমাকে বলতে লাগলো রনি

 i love you রনি। আমি তোর কুত্তি হতে চাই রনি। রনি আমাকে চো*দ রনি প্লিজ চো*দ ‌। আমার ছোট বোন যে আমাকে কোন দিন নাম ধরে বলে নাই সে এখন আমার নাম ধরে চিৎকার করছে।

 আমি এবার ধো*নের আগায় একটু থুতু লাগিয়ে বোনের ভো*দায় ধো*ন ভরে দিতে যাচ্ছি টাইট ভো*দা ধো*ন ঢুকতেই চায় না। টেবিলে নারকেল তেল ছিলো ওটা লাগিয়ে ধো*ন দিতে একটু তেল তেলে হলো। ঢুকাতে গেলে দিয়া বলে রনি আস্তে দে ফেটে যাবে। ঊফফ ব্যাথা লাগে আস্তে দে। আমি আস্তে আস্তে ধো*নের আগাটা ভো*দায় দিলাম। বোনটা ব্যাথায় কাতরাচ্ছে। আমি ঠাপ না দিয়ে ধো*ন ভরে রেখে ঠোঁটে কিস করতে লাগলাম। আর মুখের কাছে গিয়ে বললাম ঢুকাবো। ও বলে ঢুকা। আমি একটু চাপ দিলাম। 

দেখলাম ওর দম বন্ধ হয়ে যায়। আমি আবার চাপ দিলাম। ও ব্যাথায় কাঁতরাতে আছে। আমি পুরাটা ধো*ন একসাময় ভরে দেই ভিতরে। আমরা দুই ভাই বোন এক হয়ে গেছি। আমার বোন এখন আমার বৌ এর সমান। বোন বলে দাদা আমাকে বিয়ে করবি ভাই। আমি তোর বৌ হতে চাই। আই লাভ ইউ দাদা। আমি বলি চুপ কর চো*দা খা। বোন টা আমাকে জড়িয়ে ধরে। চুমু দিতে দিতে চোখের কোন দিয়ে জল ছেড়ে দিয়ে বলে। 

আমাকে এভাবে সব সময় ভালোবাসবি। আমি বোনকে ঠাপ দিতে আছি ঠাপে ঠাপে ও কাঁতরাতে থাকে চিৎকার করতে থাকে। আমার বোনকে আমি জড়িয়ে ধরে ঠাপ দেই। ওর মাথা দুহাত দিয়ে ধরে ঠাপ দিচ্ছি। পাঁচ মিনিট ঠাপানোর পর ধো*নটা পচ পচ করতে লাগলো। আমি ও দুটা আড় ঠাপ দিয়ে ভো*দার মধ্যে ই মাল ছেড়ে দিলাম। মা*ল ছেড়ে এক মিনিট ধো*ন ভো*দার মধ্যে রেখে তারপর বের করলাম। বের করতেই ভো*দা থেকে সাদা রস আর পানি বের হতে লাগলো আর আমি ও হাত দিয়ে আরো নাড়া দিলাম ভো*দা দিয়ে আরো পানি বের হতে লাগলো। 

বিছানা একদম পানিতে ভিজে গেছে। আমার বোনটা বিছানায় মুতে দিলো। ও কাত হয়ে শুয়ে রোইলো এরপর আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো রনিদা দারুন লেগেছে। আমি বললাম বোন তোর জ্বালা জুড়ালো?. দিয়া বলে হুম রনিদা। অনেক তৃপ্তি অনেক সুখ। এই বলে ও আমাকে জড়িয়ে ধরে আমাকে চুমু দিতে দিতে বলল রনি দা এভাবে সারা জীবন তোমার আদর আর চো*দা খেতে চাই। আমি বললাম হবে পাগলি। দিয়া বলে আমরা কাকাতো ভাই বোন পরিবার আমাদের বিয়ে দিবে না। কিন্তু আমার যার সাথে ই বিয়ে হোক এই শরীর মন তোমার। 


এই বলে ও চুপ করে রোইলো। এরপর আবার বললো রনি দা তোমার বৌ আসলে তো আমাকে ভুলে যাবে। আমি বললাম না রে পাগলি তুই সবার সামনে আমার বোন হলে ও গোপনে আমার বৌ ই থাকবি। এই বলাতে দিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আমাকে অনেক আদর করলো। এরপর অনেক সময় উলঙ্গ হয়ে শুয়ে থাকলাম। এরপর দিয়া বললো এবার যাই রনিদা। আমি বললাম আচ্ছা। জামা কাপড় পড়ে আমাকে বললো রনিদা একটু হা করো। 

আমি হা করতেই ও তার মুখ থেকে অনেকটা থুতু আমার মুখে দিয়ে বললো পুরাটা খাবা। আর আবার সুযোগ হলে আবার আমরা করবো। এই বলে যেতে যেতে বলল পা ফেলতে পারছি না রনিদা ব্যাথা করছে।আমি ওর দিকে তাকিয়ে রোইলাম আর ঢোক গিলে দিয়া-র থুতু টুকু খেয়ে নিলাম।

তো বন্ধুরা গল্প টি কেমন লাগলো কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন ধন্যবাদ,,

Post a Comment

0 Comments