সে প্রায় ২০১৫/২০১৬ সালের কথা । আমি তখন সবে কলেজে উঠেছি। আমার ছোট কাকিমা দীপা, তখন তার বয়স ৩১/৩২ আর আমার বয়স ১৭/১৮ ।
কাকিমার সাথে পরকিয়া প্রেমে জড়িয়ে যাই।
শুরুটা কি ভাবে হয়েছিল তার সবটা বলবো যাদের ভালো লাগবে পুরোটা পড়ে কমেন্ট করে জানাবেন। কাহিনী অনেক বড় দুই পর্বে লিখবো.. শুরু করি।
আমি স্কুল লাইফ থেকেই কাকিমার দিকে মাঝে মাঝে খারাপ নজরে দেখতাম । লুকিয়ে কাপড় পাল্টানো দেখার চেষ্টা করতাম দেখে হাত মারতাম বন্ধু দের সাথে কাকিমা কে নিয়ে বলে সবাই মিলে হাত মারতাম। কোন দিন ভাবতে পারিনাই কাকিমার সাথে প্রেমের সম্পর্ক হবে।
২০১৬ সালের কথা কাকা নতুন জব নিয়ে রাজশাহী চলে যায় তিন/ চার মাস পর পর বাড়িতে আসে। কাকি আর তার ছোট ছোট দুটি বাচ্চা। কাকিমা আমাদের পরিবারের সাথে ই সব সময় মিশে থাকে।
একদিন সন্ধ্যার পর কারেন্ট নেই গরমের সময়। কাকিমা একটা হারিকেন জ্বালিয়ে ঘরে আছে আর তার বড় ছেলে ক্লাস টু তে পড়ে তাকে পড়াচ্ছে, আর ছোট মেয়েটা পাশে ঘুমিয়ে আছে কাকিমা খাটে বসে আছে। কালো একটা ব্লাউজ পড়া ফর্সা শরীরে কালো পোশাক বেশ আকর্ষণীয় লাগে। আমি খাটের পাশে বসে আড় চোখে কাকিমার বুকের দিকে তাকাচ্ছি আর মনে মনে কল্পনা করছি ব্লাউজের নিচে এমন হবে যদি হাত দিতে পারতাম। হয়েছে কি কাকিমা বলল তোমার কাকার সাথে আজ কথা বলতে পারি নাই ফোনে টাকা নাই তোমার ফোনে টাকা থাকলে একটা কল করো, আমি কল করলাম কাকি মা কথা বলছে। আমি পাশে শুয়ে পড়লাম। হারিকেনের আলোতে পুরা ঘর আলো হয় না । কাকিমা যে পাশে বসা খুব একটা দেখা যায় না। আমি কাকিমার একদম পাশে কাত হয়ে শুয়ে কাকিমার দিকে ঘুরে আছি। কাকিমা কথা বলছে আর আমি আমার বাম হাতটা দিয়ে কাকিমার শাড়ির আঁচল ধরে আস্তে আস্তে টানছি। হালকা টান দিতেই বুক থেকে আঁচল টা পরে যায় । বুকে এখন কালো ব্লাউস টা ছাড়া আর কিছু নেই। কাপড় পরে যাওয়ার পর ও কাকিমা আঁচল টা তুললো না, আমি একটু সাহস পেলাম আস্তে আস্তে প্রথম কাকিমার এক হাতে আঙ্গুল এর উপর হাত দিলাম দেখি কাকি কিছু বলে না এরপর পুরো হাতটা ধরলাম , কাকিমা কথা বলেই যাচ্ছে। আমি আস্তে আস্তে আঙ্গুল উপরে তুলতে তুলতে বুকের কাছে ব্লাউজের কাছে আলতো করে রাখলাম দেখি কাকি কিছু ই বলছে না, কেন বলছে না জানিনা!!? তবে আমার ভালো ই লাগছে আর সাহস বেড়ে যাচ্ছে। আস্তে আস্তে আমি একদম বুকের উপর একদম চূড়ায় একটা আঙ্গুল রাখলাম , আঙুলে কাকিমার দু*ধের বোটা ফিল করতে পারলাম । কাকি তখন ও কিছু বলে না আমার শরীর তো গরম হাতে শুরু করেছে। আমি দুই দুধের মাঝখানে যেখানে ব্লাউজের বোতাম থাকে ওখানে আঙ্গুল দিয়ে একটু ডলতে থাকলাম। এরপর বুঝলাম কাকি আর কিছু ই বলবে না তখন কাকির ডান পাশের দুধের উপর পুরা হাতটা রাখলাম ৩০ সেকেন্ড এক ভাবে পুরো দু*ধটার উপর আমার হাতটা চাপ দিলে ডেবে যাবে। আমার হাতের থেকে শারা শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যাচ্ছে। আমি একটা চাপ দিলাম, কাকি কিছু বলে নাই ফোনে ই কথা বলে যাচ্ছে। এরপর আমি আরো কয়েকটি চাপ দিলাম দুধ খুব বেশি নরম না আমার খুব বেশী শক্ত ও না টিপা টা মজার ই ছিলো দারুন অনুভুতি হচ্ছিল। প্রথম এভাবে কারো দু*ধ চাপ দেয়া। এর পর পাশের দু**ধে ও হাত দিলাম ওটা ও আস্তে করে দু চাপ দিলাম। কাকিমার মনে হয় আমার স্পর্শ ভালো ই লাগছে । আমি কাকিমার গলায় হাত দিলাম ওখান থেকে একটা আঙ্গুল ব্লাউজের নিচে দিয়ে দুই দুধের মাঝখান পর্যন্ত আঙ্গুল দিলাম । তেলতেলে সফ্ট শরীর একটা গরম অনুভুতি আমার ধো**ন গরম হয়ে গেছে এর মধ্যে আগায় লালা চলে আসছে। আমি এক আঙুল দিয়ে যতটা পারি খেলা করতে লাগলাম। এরপর বাম হাত দিয়ে ব্লাউজের উপরের বোতাম খুলে ফেললাম একটা এখন আঙ্গুল আরো ভিতরে গেলো , পুরো হাতটা রাখলাম ব্লাউজের নিচে ডান পাশের দুধের উপর। আলতো করে চাপ দিচ্ছি আহ সুখের এক অনুভূতি আমার ধো*ন মাল ছেড়ে দেয় দেয় অবস্তা।। আমি কাকিমার দুই দুধ ই একটু ভালো করে ধরতে লাগলম। নিজেকে আর সামলাতে না পেরে ব্লাউজের ভিতর থেকে একটা মাই বের করে দুধের বোটায় জিভ দিয়ে চাটা দিলাম আর দুই দুধের মাঝখানে চাটা দিলাম। এমন সময় কাকিমা বিদ্যুৎ গতিতে সরে গেলো , আমি বুঝতে পারি নাই কি হলো । কাকিমা বলে উঠলো বড়দি নাকি । বড়দি হচ্ছে আমার মা আমার মা কে কাকিমা বড়দি বলে ডাকে। কাকিমা কোন রকমে শাড়ির আঁচল দিয়ে দুধ ঢেকে নিলো। আমি ঠিক বলতে পারবো না মা সে দিন দেখছে কিনা। তবে কাকিমার সাথে আমার অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক ঐ দিন থেকে শুরু। সব বাধা ঐ দিন শেষ হয়ে যায় আস্তে আস্তে দিন যায় আমি আর কাকিমা আরো কাছে আসতে থাকি।।
আমি তো লজ্জা আর ভয় পেয়ে যাই মা কে দেখে। আমি একটু সরে যাই। দু মিনিট পর ঘর থেকে বের হয়ে চলে যাই।।
এরপরের দিন রাতে হয় আরো গভীরের খেলা। ঐ দিনের মতো সন্ধ্যার পর কারেন্ট নেই। কাকি মা আর আমার বোন ছাদে বসে আছে। বোন কাকিমার চুল আঁচড়ে দিচ্ছে অন্ধকারে বসেই । ছাদে অনেক বাতাস তাই তারা ছাদে বসে আছে। আমি গিয়ে ওদের পাশে বসলাম। কাকিমার সামনে বসে কথা বলতে থাকলাম নরমাল ভাবে আর আস্তে করে কাকিমার হাত ধরলাম কাকিমা ও আমার হাত ধরলো ১ মিনিট হাত ধরে থাকার পর আমি হাত ছেড়ে কাকিমার বুকে হাত দিলাম, বুকে কোন কাপড় নেই না ব্লাউজ না আঁচল। শুধু বুকের উপর চুল আছে। একদম উলঙ্গ দুটো মাই আমার সামনে অন্ধকারের জন্য দেখতে পাচ্ছি না । হাত দিলাম মনে হচ্ছে গাছে আম জুলে আছে। কাকিমার দু*ধের সাইজ ৩৪ বেশী একটা বড় না কিন্তু পুরো আগুন। দু হাত দিয়ে দুই মাই ধরলাম বোন যাতে বুঝতে না পারে কাকিমা সে জন্য বোনকে বিভিন্ন কথায় মাতিয়ে রাখছে। আমি আজ মন মতো করে কাকিমার দুধ চটকাতে লাগলাম। বোটা ও মুখে নিলাম বসে বসে যা করা যায়। কাকির পেট নাভি কোমর মুখ মুখের মধ্যে আঙ্গুল দিতেই কাকিমা আঙ্গুল চুষে দিলো। কাকিমার শরীর ও গরম হচ্ছে ঊফফ সে এক আলাদা অনুভূতি। আমার ধো**ন থেকে মাল পড়ে আমার লুঙ্গিটা ভিজে যাচ্ছে। প্রায় ৩০ মিনিট ঐ ভাবে কাকিমার দু**ধ টিপলাম। হঠাৎ কারেন্ট চলে আসলো। ভাগ্যিস ছাদে বাল্ব ছিলো না। না হলে ঐ দান ও লজ্জায় পড়ে যেতাম । কারেন্ট আসলে কাকিমার ছেলেটা মা মা করে ডাক শুরু করলে কাকিমা বোন কে বলে এখন যাই তোর ভাই ডাকতাছে। এই বলে আমার মুখে আলতো করে একটা গুতো দিয়ে বুকে আঁচল টা দিয়ে চলে গেলো।।
আমি ছাদের এক কোনে দাঁড়িয়ে হাত মারতে লাগলাম।
পরের দিন বিকালে আমি বসে আছি কাকিমা আমার কোলে একটা চিঠি ছুড়ে দিয়ে বলল এর উত্তর দিবা।
চিঠি পড়ে দেখি এটা প্রেম পত্র কাকিমা আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে, আমি ও রাজি আছি লিখে একটা চিঠি দিয়ে দিলাম।
কবে কাকিমা কে চুদলাম কি ভাবে চুদলাম সব পরের পর্বে বলবো।।
0 Comments